প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস

image-not-found

ইতিহাসঃ বৃহত্তর দাউদকান্দির কৃতিসন্তান বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী সমাজ সেবক ও দানবীর বেলায়েত হোসেন সরকার বর্তমান তিতাস তৎকালীন দাউদকান্দি উপজেলার অবহেলিত উত্তরাঞ্চলের শিক্ষা বঞ্চিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষার সহজতর সুযোগ সৃষ্টির মানসে ১৯৭৬ সালে ৩.১৮ একর জমির উপর প্রতিষ্ঠা করেন বাতাকান্দি সরকার সাহেব আলী আবুল হোসেন মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়। বিদ্যালয়টি তিতাস উপজেলা থেকে ৪ কিলোমিটার উত্তরে শহীদ আবুল কাশেম সড়কের দক্ষিন পার্শ্বে মনোরম পরিবেশে অবস্থিত। বিদ্যালয়টি জগতপুর ও বলরামপুর ইউনিয়নের সীমানা নির্ধারকও বটে। বিদ্যালয়টি ১৯৮৪ সালে এমপিও ভূক্ত হয়। বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে শত প্রতিকূলতা পেরিয়ে আজ এটি একটি স্বনামধন্য বিদ্যালয়ে উপনিত হয়েছে। বিদ্যলয়ের ফলাফল ও সার্বিক দিক বিবেচনায় অত্র বিদ্যালয়টি সন্তোষজনক অবস্থানে রয়েছে। প্রতিষ্ঠাতার স্বপ্ন পূরণে অত্র বিদ্যালয়ের সাথে সম্পৃক্ত সকলের প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে ।

সভাপতির বানী

image-not-found

১৯৭৬ সালে প্রতিষ্ঠিত বাতাকান্দি সরকার সাহেব আলী আবুল হোসেন মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়। সুপ্রতিষ্ঠিত ঐতিহ্যবাহী,
এই প্রতিষ্ঠানটি মনোরম পরিবেশে সুসমৃদ্ধ একটি উচ্চ বিদ্যালয়। বাহ্যিক ও আভ্যন্তরিক দিক থেকে এটি একটি আকর্ষনীয় তো বটেই, আবার প্রাণবন্ত ও প্রস্ফুটিত। এর যোগাযোগ ব্যবস্থা অতীব সুন্দর ও সহজ, যা এক নামেই পরিচয় দেয়া যায়। এর শিক্ষার্থী সংখ্যা প্রায় ১৩০০। বর্তমান সরকার শিক্ষাকে গতিশীল, স্বচ্ছ, সফল, বাস্তবমুখী করেছেন। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমূহে ডাইনামিক ওয়েবসাইট, এতে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানসমূহের বাস্তব চিত্র খুঁজতে বা সংরক্ষণ করতে সহজতম হবে। সারা দেশ এ দ্বারা উপকৃত হবে। দ্রুততমভাবে যেখানে সেখানে বসেই যার যখন যা প্রয়োজন তা স্বচক্ষে দেখে নিশ্চিত হবার এটি কতটা সুব্যবস্থা তা প্রশংসা করে শেষ করা অসম্ভব। বিশেষ করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এটি স্বচ্ছতা ও জবাব দিহিতার জন্য সব সময়ই দরকার। এর মাধ্যমে সমস্ত জড়তা অবহেলা ও কালক্ষেপণ নাশ করে সূর্যালোকের মত প্রতিষ্ঠানটি সুষ্পষ্ট হবে বলে আমার একান্ত বিশ্বাস।